" /> আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ চালাবে ,আজকের শিশু-কিশোররাই - নাগরিক দৃষ্টি টেলিভিশন
রবিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:৩৪ অপরাহ্ন
নিউজ বোর্ড :
মাহী বি চৌধুরী প্রার্থিতা ফিরে পেলেন ১১ পুলিশ কর্মকর্তা ও ১ ডিসিকে বদলির নির্দেশ ইসির আগামীকাল আওয়ামী লীগের যৌথসভা আদম তমিজী হককে এখন রিহ্যাব সেন্টারে ডিবি প্রধান সকল সংঘাতের স্থায়ী সমাধান করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি রাষ্ট্রপতির আহ্বান মিসরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরু নিরাপত্তা পরিষদকে ‘ ইসরায়েল সুরক্ষা পরিষদ’ বললেন এরদোগান বৃহস্পতিবার বৈঠকে বসছেন গায়ানা ও ভেনিজুয়েলার প্রেসিডেন্ট ইসরায়েলি হামলায় প্রায় সাড়ে ১৭ হাজার মানুষ নিহত প্রিয়জনকে ফিরে পেতে পরিবারের মানববন্ধন জনগণের সেবক হওয়ার লক্ষ্যে পুলিশ এগিয়ে যাচ্ছে: আইজিপি আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে আমুকে ইসিতে তলব কুমিল্লা জেলার শ্রেষ্ঠ ‘জয়িতা’ পুরস্কার পেলেন কোহিনূর বেগম ড্যাবের মানববন্ধন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে যত ষড়যন্ত্রই হোক, সুষ্ঠুভাবে নির্বাচনে অটল থাকবে আওয়ামী লীগ : ওবায়দুল কাদের ফেরি থেকে নদে পড়ে বৃদ্ধ নিখোঁজ ঝাঁজ বেড়েছে দেশী পেঁয়াজের পাঁচ নারী পেলেন বেগম রোকেয়া পদক ২০২৩ একজন নারীকে বিচারপতি করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু পারলাম না প্রধানমন্ত্রী নৈতিকতা প্রদর্শন করে দায়িত্ব পালনে দুদক কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান রাষ্ট্রপতির

আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ চালাবে ,আজকের শিশু-কিশোররাই

8 / 100

আজ (বুধবার) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘শেখ রাসেল দিবস ২০২৩’ উদযাপন ও শেখ রাসেল পদক প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আজ আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ করেছি। আগামী দিনে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ করব। আজকের শিশু-কিশোররাই আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ চালাবে। আমি সে ভাবে তোমাদের গড়ে তুলতে চাই।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা চাই আমাদের শিশুরা আরও উন্নত হবে। আজকের বাংলাদেশ ডিজিটাল বাংলাদেশ। আজ থেকে ১৪ বছর আগের বাংলাদেশ কেমন ছিল? ‌’৯৬ সালে সরকারে এসে ডিজিটাল সিস্টেমের ব্যবস্থা করেছি, ইন্টারনেটের ব্যবস্থা করেছি। ২০০৯-এর পর থেকে আজ পর্যন্ত ডিজিটাল বাংলাদেশ আমরা গড়ে তুলেছি। আমরা শান্তি চাই, আমরা দেশের উন্নতি চাই।

তিনি বলেন, আমাদের শিশুরা লেখাপড়া শিখবে। এখানে অনেক শিশুরা রয়েছে, তোমরা গুরুজনের কথা মেনে চলবে, বাবা-মায়ের কথা মেনে চলবে। তোমরা লেখাপড়া শিখবে। একটা কথা মনে রাখবে, ধনসম্পদ কিছু থাকবে না, শুধু শিক্ষাটা থাকবে। শিক্ষাটাই মূল শক্তি।

শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের ছেলে-মেয়েদের ছোটবেলা থেকে একটা কথাই শিখিয়েছি, টাকা-পয়সা, সম্পদ আমরা কিছুই রেখে দিতে পারব না, তোমাদের লেখাপড়া শিখতে হবে, তারা বিশ্বের বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি নিয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমাদের শিশুরা কিন্তু তাড়াতাড়ি শেখে। আমরা বৃদ্ধরা শিখতে গেলে কোথায় বোতাম টিপতে হবে সেটা নিয়ে চিন্তা করতে হয়, আর ওরা কিন্তু ভেতর থেকে শিখে ফেলে।

তিনি আরও বলেন, আমার চার বছরের নাতি আমাকে শেখায় যে, তুমি এটা (কম্পিউটার) টিপতে থাকো, টিপতে টিপতে পেরে যাবা। আর মোবাইল ফোনের পিন নম্বরটা, শুনলে অবাক হবেন, তারা গেম খেলবে এ কারণে আমি তাদের পিন দেবো না। আমি লুকিয়ে পিন দিচ্ছি, আর আমার চশমার রিফ্লেকশন থেকে আমার নাতি সে নম্বর নিয়ে নিয়েছে। আমাকে বলে আমি জেনে গেছি তুমি কী করো। তো এরা এতো স্মার্ট। আমাদের এই ছোট্ট সোনামণিরা আমার স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট সৈনিক হবে। এটাই তো আমি চাই।

সরকারপ্রধান বলেন, ধর্ম-বর্ণ সকলকে মানুষ হিসেবে দেখতে হবে। আর কেউ যদি বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন হয়, কেউ যদি পঙ্গু হয়, আমরা তো ছোটবেলায় শিখেছি, অন্ধ অন্ধ বলিও না, পঙ্গুকে পঙ্গু বলিও না। বরং তাদের সাহায্য করো। আমাদের শিশুদের সেভাবেই মানসিকতা গড়ে তুলতে হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


ফেসবুকে আমরা

aticlix.net