" /> করোনার চেয়েও সাত গুণ ভয়ংকর, মৃত্যু হতে পারে ৫ কোটি মানুষের,আসছে মহামারি ‘ডিজিজ এক্স’ - নাগরিক দৃষ্টি টেলিভিশন
শুক্রবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ১০:৪৩ অপরাহ্ন
নিউজ বোর্ড :
বিএনপির সর্বনাশ হচ্ছে,তারেক রহমানের কারণে: আখতারুজ্জামান আরও ৯৩ জনের আবেদন, প্রার্থিতা ফিরে পেতে সুনামি সতর্কতা,ভানুয়াতুতে ৭.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প ডেনমার্ক পবিত্র কোরআন পোড়ানো নিষিদ্ধ করল আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী কোচ পদত্যাগের গুঞ্জনে যা বললেন বাংলাদেশ সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে রাতে মাঠে নামছে তেজগাঁওয়ে ক্রেনের আঘাতে ট্রেন লাইনচ্যুত বৃষ্টির মধ্যে রাজধানীতে দুই বাসে আগুন পুতিনকে জিততে দিতে চান না বাইডেন রাশিয়ায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ১৭ মার্চ পাঁচ নারী পাচ্ছেন বেগম রোকেয়া পদক ৩৩৮ থানার ওসি বদলির অনুমোদন আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাহফুজুরের কাছে ব্যাখ্যা তলব মির্জা ফখররুলকে কেন জামিন নয়: হাইকোর্ট পান্নুন হত্যা : ভারতে আসছেন এফবিআইয়ের পরিচালক নওয়াজ-সুজাত বৈঠক, আসন ভাগাভাগির পরিকল্পনা পিটার হাসের বিরুদ্ধে রাশিয়ার অভিযোগ সত্য নয় যুক্তরাষ্ট্র পেলে-নেইমারের ক্লাব সান্তোসের প্রথম অবনমন ১১১ বছরের ইতিহাস রুবিয়ালেস কী ইংল্যান্ডের নারী ফুটবলারকেও জোর করে চুমু খেয়েছিলেন ? ইসি আলমগীর বলেছেন, নির্বাচনের বিষয়ে বিদেশিদের চাপ দেওয়ার অধিকার নেই

করোনার চেয়েও সাত গুণ ভয়ংকর, মৃত্যু হতে পারে ৫ কোটি মানুষের,আসছে মহামারি ‘ডিজিজ এক্স’

Untitled

8 / 100

ব্রিটেনের ভ্যাকসিন টাস্কফোর্স প্রধানের দাবি

করোনা ভাইরাসের বিদায়ে অনেকেই হয়তো স্বস্তি পেয়েছেন। কিন্তু সামনে আরও ভয়ংকর দিন আসছে বলে এক ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞ জানিয়েছেন। কারণ একটি ভয়ংকর রোগ আসছে। এর নাম ‘ডিজিজ এক্স’। এটা খুবই বিপজ্জনক। করোনা ভাইরাসের চেয়েও সাত গুণ ভয়ংকর। এতে প্রায় ৫ কোটি মানুষের মৃত্যু হতে পারে। এমনটাই দাবি করেছেন ব্রিটেনের ভ্যাকসিন টাস্ক ফোর্সের প্রধান ডেম কেট বিংহাম।ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ডেম কেট বিংহাম জানিয়েছেন, কোভিডের চেয়ে সাত গুণ বেশি শক্তিশালী ‘ডিজিজ এক্স’।

স্বাভাবিকভাবে অনেক বেশি মারাত্মকও বটে। ফলে করোনার পর সম্ভাব্য মহামারির আকার নিতে চলেছে এই ‘ডিজিজ এক্স’ই। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ইতিমধ্যেই এ বিষয়ে সতর্ক করে বলেছে, সামনেই আসছে এই মারণব্যাধি। শুধু তাই নয়। বিংহামের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, এই ভাইরাসটি নতুন নয়। আগে থেকেই পরিবেশে এর অস্তিত্ব ছিল। তবে প্রতিনিয়ত মিউটেট করায় এর শক্তিও বেড়েছে।

এই ভাইরাস ঠিক কতটা বিধ্বংসী, তা বোঝাতে গিয়ে ১৯১৮-১৯-এর ফ্লু মহামারির প্রসঙ্গ টেনেছেন ব্রিটেনের এই বিশেষজ্ঞ। ফ্লুতে মারা গিয়েছিল ৫ কোটিরও বেশি মানুষ। বিংহাম বলছেন, পরিবেশেই আছে এমন অনেক ভাইরাসের মধ্যে যে কোনো একটি এমন মারণ রূপ ধারণ করতে পারে। কারণ প্রতিটি ভাইরাসই মিউটেট করে চলেছে। তবে সবগুলো বিপজ্জনক নয়। কয়েকটি নিয়েই চিন্তা। তিনি জানিয়েছেন, বর্তমানে তারা ২৫টি ভাইরাস পরিবারের গতিবিধি পরীক্ষা করছেন। এদের প্রতিটিতে হাজার হাজার পৃথক পৃথক ভাইরাস রয়েছে। যে কোনো একটি থেকে পরবর্তী মহামারির সূচনা হতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব অনুযায়ী, করোনায় মৃতের সংখ্যা ৭০ লাখ ছাড়িয়েছে।—এনডিটিভি

পয়েন্ট বন্ধ করেছে অনিয়মের অভিযোগেস্বাস্থ্য অধিদপ্তর13


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


ফেসবুকে আমরা

aticlix.net