ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটে লাভ,বাংলাদেশে মাঠে ঠকছে কৃষক,ভোক্তা বাজার চলছে কমিশন বাণিজ্যে - নাগরিক দৃষ্টি টেলিভিশন " /> ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটে লাভ,বাংলাদেশে মাঠে ঠকছে কৃষক,ভোক্তা বাজার চলছে কমিশন বাণিজ্যে - নাগরিক দৃষ্টি টেলিভিশন
শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:৪৮ অপরাহ্ন
নিউজ বোর্ড :
ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়ংকর নারী কে, পুরুষ হত্যা করা যাদের নেশা ছিলো? জাহেলী যুগে দাস-দাসীদের অবস্থা কেমন ছিল? মালদ্বীপে কেক কেটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭’তম জন্মদিন পালন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জয়ার অনুপ্রেরণা সজীব ওয়াজেদ ভার্জিনিয়ায় মায়ের জন্মদিন উদযাপন করেছেন সততার সঙ্গে দেশের ভাবমূর্তি জোরদারে কাজ করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী ইউরেনিয়ামের প্রথম চালান পৌঁছেছে রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্রে ভয় দেখান ফখরুল,নিষেধাজ্ঞা দেয় ওয়াশিংটন: ওবায়দুল কাদের নারীর নিরাপত্তা থাকবে না আ.লীগ ফের ক্ষমতায় এলে: ফখরুল খালেদা জিয়া ফের সিসিইউতে সেমিফাইনালেই হেরে গেছে বিএনপি: তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বাংলাদেশে প্রয়োজন অনুসারে যে কাউকেই নিষেধাজ্ঞা দেবে যুক্তরাষ্ট্র বোমা বিস্ফোরণে পাকিস্তানে নিহত ৫২ বাংলাদেশের অধিনায়ক মিরাজ ,সাকিব নয় সাকিবকে নিয়ে বড় দুঃসংবাদ বিশ্বকাপে মিরপুরে ছুরিসহ ৩ ছিনতাইকারী গ্রেফতার বমি করে সব ছিনিয়ে নেয় তারা! নওগাঁ জমি-জমা নিয়ে পৃথক দু’ স্থানে সংঘর্ষ মাশরাফি মনে করিয়ে দিলেন ,প্রধানমন্ত্রী চেয়েছিলেন তামিম যেন খেলে নিজের ছেলের শুক্রাণুতে “মা” হলেন স্প্যানিশ অভিনেত্রী আনা ওবরেগনের বারবার ব্যর্থ হয়েছে,বাঙালী সংস্কৃতির চেতনাকে রুখে দেবার চেষ্টাকারীরা ’রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন
নোটিশ বোর্ড :
জরুরি ঘোষণাঃ আমাদের আই টি বিভাগের কারিগরি উন্নয়ন এর কাজ চলছে! এতে প্রচারে বিঘ্ন ঘটতে পারে সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখিত। #Ndtvbdnewsroom “জরুরী আবশ্যক”বেসরকারী অনলাইন টেলিভিশন চ্যানেল ” নাগরিক দৃষ্টি টেলিভিশন ” এনডিটিভি তে এ উপস্থাপক উপস্থাপিকা, ভয়েস আটির্স,অফিস সহকারী পুরুষ – মহিলা এসএসসি,এইচএসসি,স্নাতক,ছবি সহ আবেদন করতে হবে এই মেইলে hr@ndtvbd.com * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * নাগরিক সাংবাদিকতার পথে ,আপনি হতে পারেন নাগরিক সাংবাদিক, দেরি না করে এখনি পাঠিয়ে দিন আপনার ছবি সহ বায়োডাটা এই মেইলে hr@ndtvbd.com, আপনারা যদি কোন সংবাদ বা নিউজ ক্লিপ পাঠাতে চান তাহলে এই মেইলে পাঠাতে পারেন news@ndtvbd.com– Head Of News–* পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার

ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটে লাভ,বাংলাদেশে মাঠে ঠকছে কৃষক,ভোক্তা বাজার চলছে কমিশন বাণিজ্যে

image 53936

8 / 100

ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটে লাভ শুধু মধ্যস্বত্বভোগীদের বাংলাদেশে মাঠে ঠকছে কৃষক বাজারে ভোক্তা bবাজার চলছে কমিশন বাণিজ্যে
# উৎপাদনকারী থেকে পণ্য খুচরা পর্যায়ে আসতে মূল্যের ব্যবধান হয় কয়েকগুন

এসএম শামসুজ্জোহা, ঢাকা থেকে :
উৎপাদনকারী থেকে পণ্য ভোক্তা পর্যায়ে আসতে বেশ কয়েকটি ধাপ পেরোতে হয়। এর মধ্যে রয়েছে-স্থানীয় ব্যবসায়ী, স্থানীয় মজুতদার, স্থানীয় খুচরা বাজার, ব্যাপারী, পাইকারি ব্যবসায়ী, কেন্দ্রীয় বাজার বা সড়ক-টার্মিনাল, আড়তদার, প্রক্রিয়াজাতকারী, খুচরা বাজার ও খুচরা ব্যবসায়ী ইত্যাদি। প্রতিটি ধাপেই পণ্যের মূল্য বাড়ে। এর সঙ্গে আছে নামে-বেনামে চাঁদাবাজি। মহাসড়কে, টার্মিনালে, ফেরিঘাটে, নগরীর প্রবেশমুখে চাঁদা আদায় হয়। পরে সবকিছু যোগ করে নির্ধারণ হয় ‘পণ্যের দাম’।
এর সঙ্গে লাভ যোগ করে খুচরা বিক্রেতা ভোক্তার হাতে দ্রব্য তুলে দিচ্ছেন। এতে ভোক্তাদের অভিযোগ, বাজার নিয়ন্ত্রণে সুষ্ঠু মনিটরিং থাকলে
এভাবে হয়তো পণ্যের দাম বৃদ্ধি হতো না। বাজার ঊর্ধ্বগতিতে ক্রেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করে অনেকেই বলেন, জীবনযাত্রার মান যেখানে নিচে নেমে
গেছে; সেখানে বাজারে সব পণ্যের দাম বাড়ায় আমরা এখন হতাশ। অনেকের অভিযোগ ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে সবসময় ক্রেতাদের ঠকিয়ে আসছে। সাধারণ মানুষও তাদের কাছে জিম্মি। এ বিষয়ে সরকারেরও নেই কার্যকরী কোনো পদক্ষেপ। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উত্তরাঞ্চলের বড় হাঁট রাজশাহীর বানেশ্বর বাজার থেকে ঢাকার কাওরান বাজার পর্যন্ত পণ্য পরিবহণে ট্রাকভাড়া ১৭ হাজার টাকা। এর বাইরে রাজশাহীর আমচত্বর, বেলপুকুরিয়া, নাটোর বাইপাস, এলেঙ্গা বাইপাস, টাঙ্গাইল বাইপাস, কাওরান বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে প্রায় দেড় থেকে দু’হাজার টাকা চাঁদা দিতে হয়।
যশোর থেকে ঢাকার কাওরান বাজার পর্যন্ত ট্রাকভাড়া ২৪ হাজার টাকা।

এই পথেও কয়েক জায়গায় দিতে হয় চাঁদা। ফলে ভোক্তা যে দামে কিনছেন তার সঙ্গে কৃষকের বিক্রি দামের মধ্যে বিস্তর ফাকার দেখা যায়। বাস্তবে
দুই প্রান্তের (ঢাকা ও তৃণমূল পর্যায়) সঙ্গে মিলিয়ে দেখা গেছে, পণ্য উৎপাদনের পর বিক্রি করে ঠকছেন কৃষক এবং ঢাকায় খুচরা পর্যায়ে চড়া দামে কিনতে গিয়ে ঠকছেন ভোক্তা। বাকি সবাই লাভবান হচ্ছেন। সিন্ডিকেটের কবলে পড়ে বাজারে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য প্রতিনিয়ত বাড়ছে দাবি করে জাতীয় ভোক্তা অধিকার রক্ষা আন্দোলনের সভাপতি মুহাম্মদ আতা উল্লাহ খান বলেছেন, ‘নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। অথচ আমরা দেখছি- কৃষক ন্যায্য মূল্য পাচ্ছে না।

আবার ভোক্তারাও চড়া দামে পণ্য কিনছে। সিন্ডিকেটের কবলে পড়ে কৃষক ও ভোক্তারা দিশেহারা হয়ে পড়েছে।’ জানা যায়, কোনো কারণ ছাড়াই অস্থিরতা দেখা দিয়েছে দেশের নিত্যপণ্য বাজারে। মধ্যসত্ত¡ভোগীদের দৌরাত্মে দিনে দিনে অস্থির হয়ে উঠেছে বাজার। ফলে গ্রামে ঠকছেন কৃষক আর শহরে ভোক্তারা। গ্রামের বাজারে বিক্রি হওয়া ২৫ টাকা কেজির দরের বেগুন ১১ কিলোমিটার দূরেই গিয়েই বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। উত্তরাঞ্চলের অন্যতম সবজি বাজার মহাস্থানগড়ে একজন কৃষক যে দামে সবজি বিক্রি করছেন সেই সবজির দাম ঢাকা শহরে এসেই তিনগুণ থেকে চারগুণ হয়ে যায়। সরেজমিনে পাইকারি এবং খুচরা বাজার ঘুরে চোখে পড়েছে এমন বৈষম্য। আবার ঢাকার স্থানীয় বাজারে গিয়ে একই পন্য আরও একধাপা
বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। এতে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী আর্থিক সুবিধা হাসিল করলেও কৃষক এবং সাধারণ ভোক্তারা বরাবরই ঠকছেন। উন্নতি হচ্ছে না কৃষকের ভাগ্যের। এ প্রসঙ্গে খাদ্য নিরাপত্তা নেটওয়ার্কের (খানি) সাধারণ সম্পাদক নুরুল আলম মাসুদ বলেন, উৎপাদিত পণ্যের মূল্য পান না কৃষক। কৃষককে লাভবান করার জন্য কোনো কৌশল নেই। মার্কেটের ওপর কৃষকের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ফলে তারা বাধ্য হয়ে কম মূল্যে পণ্য বিক্রি করেন। পৃথিবীর বহু দেশে সরকার কৃষককে মূল্য সহায়তা দেয়।

বাংলাদেশে কোনো কৃষি মূল্য কমিশনও নেই। কৃষি বিপণন অধিদপ্তর একটি অকার্যকর প্রতিষ্ঠান। তাদের লোকবল নেই; তাদের ওয়েবসাইটে আপডেট তথ্যও নেই। কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের দেয়া তথ্য অনুসারে, দেশের কৃষক যে বাঁধাকপি গড়ে সাড়ে ১৩ টাকা (প্রতিটি) দরে বিক্রি করেন। সেই কপি ঢাকায় এসে খুচরা বাজারে দাম ৩৫-৪০ টাকা। গ্রামে কৃষক পর্যায়ে দামের চেয়ে প্রায় তিনগুণ বেশি। শুধু বাঁধাকপি নয়, এভাবে-
বেগুন, আলু, শিম, পটল, ফুলকপি ও কাঁচামরিচ কৃষক পর্যায়ের দামের
দুই থেকে তিনগুণ দরে বিক্রি হয় ঢাকার বাজারে। এর কারণ হিসাবে

মধ্যস্বত্বভোগী, পরিবহণ খরচ ও পুলিশের চাঁদাবাজিকে দায়ী করা হয়েছে। অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে গত কয়েক মাস ঢাকার কাওরান বাজার, বগুড়া, যশোর, রাজশাহী ও মেহেরপুর জেলার কৃষক, ফড়িয়া, পাইকার ও খুচরা বিক্রেতার কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে; তাতে খুচরা বাজারে পণ্যের দাম বাড়লেও কৃষক নায্যমূল্য পাচ্ছে না। অনেকটা উৎপাদন খরচের চেয়ে কম দামে পণ্য বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে। অন্যদিকে ভোক্তাকে কিনতে হচ্ছে বেশি দাম দিয়ে। পদে পদে চাঁদা আদায়ের হার বাড়ায় বর্তমানে সকল পণ্যের দামও প্রায় আকাশ ছুঁয়েছে। এই দাম নিয়ন্ত্রণে
সরকার নানা ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে। এর কিছু কাজ হয়েছে। তবে বেশিরভাগই সুফল বয়ে আনেনি। ফলে বাজারে দামের পাগলা ঘোড়া এখনো বশে আসেনি।
কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের সর্বশেষ জরিপে দেখা যায়, কৃষক পর্যায়ে এক কেজি আলু উৎপাদনে খরচ হয় ৯ টাকা ৬০ পয়সা। কৃষক স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছে এ আলু প্রতিকেজি ১২ টাকা ২৫ পয়সায় বিক্রি করছেন। কৃষক মুনাফা পাচ্ছেন সাড়ে ১৬ শতাংশ। স্থানীয় ব্যবসায়ী তা পাইকারি ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করছেন ২০ টাকা ৫০ পয়সায়। এতে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা মুনাফা করছেন প্রায় ৪৮ শতাংশ। পাইকারি ব্যবসায়ীরা এক কেজি আলু খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করছেন ৩৫ টাকায়। এতে পাইকারি ব্যবসায়ীরা মুনাফা করছেন প্রায় ৫৫ শতাংশ। খুচরা ব্যবসায়ী একই আলু সাধারণ ভোক্তার কাছে বিক্রি করছেন ৪০ টাকায়।

এতে খুচরা ব্যবসায়ীদের মুনাফা হচ্ছে প্রায় ৬৫ শতাংশ।প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে, কৃষকের ১২ টাকা ২৫ পয়সার এক কেজি আলু ভোক্তা কিনছে ৪০ টাকায়। অর্থাৎ কৃষক থেকে ভোক্তা পর্যন্ত পৌঁছাতে এক কেজি আলু ৫ দফা হাতবদল হচ্ছে। দাম বাড়ছে ২৮ টাকা ৪০ পয়সা বা ১৯০ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি দাম বাড়ছে পাইকারি থেকে ভোক্তার কাছে আসতে। এভাবে প্রায় সব পণ্যের দামই বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর মধ্যে চাঁদাবাজির অর্থও রয়েছে।
এ ব্যাপারে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আবদুর রাজ্জাক জানান, দেশে পন্য বিপণনে কিছুটা সমস্যা রয়েছে। এর মধ্যে পরিবহণ চাঁদাবাজি হচ্ছে। পাশাপাশি মধ্যস্বত্বভোগীসহ অনেক সমস্যা রয়েছে। এসব সমস্যার সমাধান করতে পারলে পণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত হবে। তিনি বলেন, কৃষককে লাভবান করতে ইতোমধ্যে রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউতে কৃষকের বাজার স্থাপন করা হয়েছে। আর এ ধরনের বাজার প্রত্যেকটি জেলায় করা হবে। যাতে কৃষক তাদের উৎপাদিত পণ্য সরাসরি

ভোক্তার কাছে বিক্রি করতে পারে। এতে করে কৃষকের সঙ্গে ভোক্তাও লাভবান হবেন। এদিকে মাঠ পর্যায়ের পণ্য ব্যবসায়ীরা বলছেন, তারা চাঁদাবাজির শিকার। তারা এর নাম দিয়েছেন গুপ্ত চাঁদাবাজি। পথে নামে-বেনামে চাঁদাবাজির পাশাপাশি বিভিন্ন পর্যায়ে পণ্যের হাতবদল ও
মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে দাম বাড়ছে পাগলা ঘোড়ার গতিতে। কৃষকের পণ্য মাঠ থেকে ঢাকার খুচরা বাজারে পৌঁছাতে পণ্যের দাম ৪ থেকে ৫
দফা বেড়ে যাচ্ছে। সড়ক-মহাসড়কে পুলিশ ও কাঁচাবাজারে প্রভাবশালীদের ‘গুপ্ত’ চাঁদাবাজির কারণে পণ্যের দাম বাড়ছে। ব্যবসায়ীরা বলেছেন, সড়ক ও মহাসড়কে প্রতিনিয়ত চাঁদাবাজি হচ্ছে। বিষয়টি অনেকটা সরকারিভাবে টোল সংগ্রহের মতো হয়ে গেছে। চাঁদাবাজি কমলে নিত্যপণ্যের দামও কমবে। এ বিষয়ে এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ঘাটে ঘাটে চাঁদা দিতে হচ্ছে। এগুলো নিয়ে ব্যবসায়ীরা উদ্বেগের মধ্যে আছেন। এর সমাধান হওয়া উচিত। তবে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন, তদারকিকালে দেখছি বাজারে পর্যাপ্ত পণ্য আছে; কিন্তু দাম বেশি। কেন এই দাম বেশি তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। অনিয়ম পেলেই শাস্তির আওতায় আনা হবে। ##


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


ফেসবুকে আমরা