" /> পেছনে বেগুন গাজর,ছুটছে পেঁয়াজ, - নাগরিক দৃষ্টি টেলিভিশন
মঙ্গলবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ১০:০১ পূর্বাহ্ন
নিউজ বোর্ড :
করোনার চেয়েও সাত গুণ ভয়ংকর, মৃত্যু হতে পারে ৫ কোটি মানুষের,আসছে মহামারি ‘ডিজিজ এক্স’ শাহজালালে তিন হাজার ৫০০ ইয়াবাসহ আটক ১ এসবির ওয়েবসাইটের শুভ উদ্বোধন বেগম জিয়াকে বিএনপি গিনিপিগ বানিয়েছে: তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ খালেদা জিয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হবে না জানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে সরকার হত্যা করতে চায় : মির্জা ফখরুল বিদেশি প্রভুদের কৃপানির্ভর বিএনপির রাজনীতি: ওবায়দুল কাদের ভয়েস অফ আমেরিকা সাক্ষাৎকারঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কালিয়াকৈরে মাদ্রাসার ওয়াকফা করা জমি জবর দখলের অভিযোগ পরিচালকের বিরুদ্ধে কোভিডের ভ্যাকসিনে অবদান রাখায় নোবেল পেলেন দুই মার্কিন বিজ্ঞানী সাংবাদিক ইলিয়াসকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ বনজ কুমারের মামলায় আইফোন কিনতে বাসা চুরি করে ইমন জাপানকে কাবাডিতে উড়িয়ে দারুণ শুরু বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা গণমাধ্যম এড়িয়ে চলছেন নিরাপদ সড়ক চাইয়ের ২৭ কর্মসূচি ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) উপলক্ষ্যে মুহাম্মাদী ফাতেমী ইসলামী ঐক্য সংস্থার র‌্যালি সরকার শিশুদের সুশিক্ষা নিশ্চিতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী রেনা বিটারের সঙ্গে ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিবের বৈঠক ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ও বিয়ের অনুষ্ঠানের একটি ছবির গল্প ইরাকের সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত বার্নিকাটের ওপর হামলার মামলায় চার্জশীট দাখিল
নোটিশ বোর্ড :
জরুরি ঘোষণাঃ আমাদের আই টি বিভাগের কারিগরি উন্নয়ন এর কাজ চলছে! এতে প্রচারে বিঘ্ন ঘটতে পারে সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখিত। #Ndtvbdnewsroom “জরুরী আবশ্যক”বেসরকারী অনলাইন টেলিভিশন চ্যানেল ” নাগরিক দৃষ্টি টেলিভিশন ” এনডিটিভি তে এ উপস্থাপক উপস্থাপিকা, ভয়েস আটির্স,অফিস সহকারী পুরুষ – মহিলা এসএসসি,এইচএসসি,স্নাতক,ছবি সহ আবেদন করতে হবে এই মেইলে hr@ndtvbd.com * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * নাগরিক সাংবাদিকতার পথে ,আপনি হতে পারেন নাগরিক সাংবাদিক, দেরি না করে এখনি পাঠিয়ে দিন আপনার ছবি সহ বায়োডাটা এই মেইলে hr@ndtvbd.com, আপনারা যদি কোন সংবাদ বা নিউজ ক্লিপ পাঠাতে চান তাহলে এই মেইলে পাঠাতে পারেন news@ndtvbd.com– Head Of News–* পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার

পেছনে বেগুন গাজর,ছুটছে পেঁয়াজ,

5 / 100

গত সপ্তাহে যে বেগুন ১২০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে এ সপ্তাহে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫০ টাকায়। গত সপ্তাহে ১৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া গাজরের দাম কেজি প্রতি ৬০ টাকা বেড়ে এ সপ্তাহে ২২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। যে পেঁয়াজের দাম ছিল ৭০ টাকা, তা এখন ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

পেঁয়াজের বাজারে অস্থির গত কয়েকদিনই। এরইমধ্যে কেজিতে ২০ টাকা বেড়েছে দাম। পেঁয়াজের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দাম বাড়ছে বেগুন, গাজরসহ প্রায় প্রতিটি সবজির।

শুধু বেগুন, গাজর কিংবা পেঁয়াজই নয় প্রায় প্রতিটি সবজি ও মশলা জাতীয় কাঁচামালের দাম কেজিতে ২০ থেকে ৮০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। তবে গত সপ্তাহে ২৬০ টাকা কেজি দরের টমেটো এ সপ্তাহে কেজি প্রতি ১০০ টাকা কমে ১৬০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।

শুক্রবার রাজধানীর বারিধারা কাঁচাবাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে৷

ক্রেতাদের অভিযোগ- ‘জ্যামিতিক’ হারে বাড়ছে সবজির দাম। এভাবে দাম বাড়তে থাকলে টিকে থাকাটাই মুশকিল হবে। অনিয়ন্ত্রিতভাবে বেড়ে চলা এই সবজির বাজারের লাগাম টানবে কে?

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গত সপ্তাহে লম্বা বেগুন ৮০ টাকা দরে বিক্রি হলেও কেজি প্রতি ২০ টাকা বেড়ে এ সপ্তাহে ১০০ টাকা কেজিতে বিক্রি করা হচ্ছে।  গত সপ্তাহে ৭০ থেকে ৮০ টাকার গোল বেগুন কেজি প্রতি ৪০ টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২০ টাকায়। এ ছাড়া ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া নীল বেগুন (তাল বেগুন) এ সপ্তাহে ১৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি করা হচ্ছে।

• ‘বাজারে ৭০ টাকার নিচে কোনো সবজি নেই’

গত সপ্তাহে ১০০ টাকা কেজির ছোট করলা এ সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। ৮০ টাকা কেজির বড় করলা বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা কেজি দরে। প্রতি পিস ৭০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হওয়া লাউ এ সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ১১০ থেকে ১২০ টাকায়।

কিছু সবজির দাম অপরিবর্তিত থাকলেও ৭০ থেকে ৮০ টাকার নিচে বাজারে কোনো সবজি নেই। গত সপ্তাহে ৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হওয়া আলুর দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এছাড়া মূলা, পটল, ধুন্দল, ঝিঙ্গার দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বাঁধাকপি ও ফুলকপির দাম কমেছে ১০ টাকা।

এছাড়া পুঁইশাক মানভেদে ৩০ টাকা কেজিতে, কলমি শাক প্রতি আটি ১৫ টাকা, পাটশাক প্রতি আটি ১৫ টাকা, বরবটি প্রতি কেজি ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে৷

বাজার করতে আসা সাদিয়া বেগমের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, সব কিছুতে দাম, আগুনের মতো। দেখতেই তো পাচ্ছেন। কিছুই বলার নেই। প্রতিনিয়ত দাম বাড়ছে আর আমরা কিনে খাচ্ছি। কিছুই করার নেই। এগুলো দেখার বা নিয়ন্ত্রণের কেউ নেই। চাল থেকে সবজি সবকিছুই এখন সিন্ডিকেটের কব্জায়। বাজারে একটা বাজেট নিয়ে আসলেও এসে দেখি দাম হাওয়ার গতিতে বাড়ছে৷ ফলে প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই বাদ দিয়ে বাসায় যেতে হয়৷ এভাবেই চলছে৷ কী লাভ এসব বলে?

আবদুল্লাহ আল মামুন নামের আরেক ক্রেতা বলেন, দাম কেমন সেটা তো অনুমান করতেই পারছেন। এক কেজি সবজি যদি ৮০ থেকে ২০০ টাকায় বা তার বেশি দামে কিনতে হয় তাহলে আমরা কেমন আছি সেটা জিজ্ঞাসার প্রয়োজন নেই। সবকিছুতেই দাম। এতদিন মাছ মাংস, চাল ডিমে দাম বেড়েছে। এখন সবজিতেও। আমরা তাহলে কিভাবে বাঁচব? প্রতিদিন তো আর ৮০ টাকার এক কেজি ধুন্দল দিয়ে সংসার চলে না। এর সাথে চাল, ডাল, মাংস, ডিম বা আরও সবজি দরকার পড়ে। সবমিলিয়ে মানিয়ে চলা মুশকিল!

তিনি বলেন, বেসরকারি চাকরি করি আমি। পেনশন নেই। যে বেতন পাই তা শুধু বাজারেই শেষ। বাসা ভাড়ায় শেষ। আমি বৃদ্ধ হলে কী হবে বা কিভাবে বাঁচব জানি না। সবকিছু মিলে ভালো নেই। এভাবে চললে কতদিন টিকতে পারব?

দাম কেন বাড়ছে জানতে চাইলে সবজি বিক্রেতা আলী আহমদ বলেন, আমাদের কিছুই করার নেই। মোকামে দাম বাড়ায়। আমরা যেমন দামে কিনি তার চেয়ে অল্প কিছু লাভে বিক্রি করি। আমরা তো আর বাজার নিয়ন্ত্রণ করি না। যারা বাজার নিয়ন্ত্রণ করে তাদের সাথে কথা বলেন। সবকিছুর দাম তো বাড়ছে, তাও তো মানুষ কিনছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


ফেসবুকে আমরা