এক বছরে দুই কোটি টাকার জালনোটে বাজারে! - নাগরিক দৃষ্টি টেলিভিশন " /> এক বছরে দুই কোটি টাকার জালনোটে বাজারে! - নাগরিক দৃষ্টি টেলিভিশন
সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৭:৩১ অপরাহ্ন
নিউজ বোর্ড :
ট্যুরিস্ট পুলিশ পর্যটকদের মাঝে আস্থার জায়গা তৈরি করছে : আইজিপি ইউজিসির পরামর্শ বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট হালনাগাদের সাজার বিরুদ্ধে আপিল করেছেন আদিলুর-নাসির কাদেরের হুঁশিয়ারি.বিএনপির কালো হাত গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে কারাগারে গিয়ে খালেদাকে আবেদন করতে হবে: অ্যাটর্নি জেনারেল যুক্তরাষ্ট্র স্পষ্ট করল,কানাডা-ভারত দ্বন্দ্ব নিয়ে নিজেদের অবস্থান নিহত ১৬,চীনে কয়লা খনিতে ভয়াবহ আগুন বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়,পাকিস্তানকে হারিয়ে যেসব মানুষের বাস উড়োজাহাজে প্রধানমন্ত্রী ওয়াশিংটন ডিসি পৌঁছেছেন পিবিআই মামলা তদন্তে দক্ষতায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে : আইজিপি ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিতে হবে,বিএনপির আল্টিমেটাম পাবনায় অনুকুল ঠাকুরের আবির্ভাব দিবস উপলক্ষে তিনদিনের মহোৎসব শুরু হয়েছে মালদ্বীপে স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মীসভায় বাংলাদেশে নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি। মধ্য বয়সীরা ডেঙ্গুতে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আইনগত জটিলতা রয়েছে খালেদাকে বিদেশ নিতে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান বিএনপি নেতাকর্মীরা নয়াপল্টনে ডিএমপি যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি প্রসঙ্গে যা জানাল ভিসা নীতি নিয়ে পুলকিত হওয়ার কোনো কারণ নেই : তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ মিয়ানমার ৪ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল
নোটিশ বোর্ড :
জরুরি ঘোষণাঃ আমাদের আই টি বিভাগের কারিগরি উন্নয়ন এর কাজ চলছে! এতে প্রচারে বিঘ্ন ঘটতে পারে সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখিত। #Ndtvbdnewsroom “জরুরী আবশ্যক”বেসরকারী অনলাইন টেলিভিশন চ্যানেল ” নাগরিক দৃষ্টি টেলিভিশন ” এনডিটিভি তে এ উপস্থাপক উপস্থাপিকা, ভয়েস আটির্স,অফিস সহকারী পুরুষ – মহিলা এসএসসি,এইচএসসি,স্নাতক,ছবি সহ আবেদন করতে হবে এই মেইলে hr@ndtvbd.com * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * নাগরিক সাংবাদিকতার পথে ,আপনি হতে পারেন নাগরিক সাংবাদিক, দেরি না করে এখনি পাঠিয়ে দিন আপনার ছবি সহ বায়োডাটা এই মেইলে hr@ndtvbd.com, আপনারা যদি কোন সংবাদ বা নিউজ ক্লিপ পাঠাতে চান তাহলে এই মেইলে পাঠাতে পারেন news@ndtvbd.com– Head Of News–* পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার

এক বছরে দুই কোটি টাকার জালনোটে বাজারে!

download

8 / 100

নিজস্ব প্রতিবেদক:

জাল টাকা তৈরির অভিযোগে চারজনকে গ্রেপ্তার করার পর র্যাব বলছে, এই চক্রটি গত এক বছরে দুই কোটি টাকার জালনোট বাজারে ছেড়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, মোহাম্মদ আমিনুল হক ওরফে দুলাল (৪৩), আব্দুর রাজ্জাক @দিদার (৩০), মো. সুজন আলী (৪০) ও মোহাম্মদ সাকিবুল হাসান (২১)। তাদেরকে মঙ্গলবার রাতে ডেমরা, খিলগাঁও ও সবুজবাগ থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-১০।

বুধবার দুপুরে কারওয়ানবাজার র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন,
সাম্প্রতিক সময়ে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব জানতে পারে যে, একটি প্রতারক চক্র প্রায় এক বছর যাবৎ জাল নোট তৈরি করে ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করে আসছে।

এর ধারাবাহিকতায় তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। এসময় তাদের কাছে প্রায় অর্ধ কোটি টাকার মূল্যমানের জাল নোট ১টি ল্যাপটপ, ১টি প্রিন্টার, ১১টি টোনার ও কার্টিজ, ১টি পেনড্রাইভসহ জালনোট তৈরির সরঞ্জামাদি জব্দ করা হয়।

তিনি বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানায় গত এক বছর যাবৎ জাল নোট তৈরি করে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় প্রতারণার মাধ্যমে জাল নোট বিক্রি করে অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে এবং প্রায় দুই কোটি টাকার জাল নোট বাজারে ছেড়েছে। তিনি বলেন, চক্রের মূলহোতা আমিনুল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের একটি গ্রুপের মাধ্যমে অপর সদস্যদের সঙ্গে তার পরিচয় হয়।

আমিনুলের নেতৃত্বে কম সময়ে অল্প পুঁজিতে অধিক লাভের আশায় তারা জাল নোটের ব্যবসা করার পরিকল্পনা করে। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রথমে তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি মেসেঞ্জার গ্রুপ খুলে এবং সেখানে তারা জাল নোট তৈরি ও ব্যবসার বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য আদান-প্রদান করে।

এই মেসেঞ্জার গ্রুপের এ্যাডমিন হিসেবে দিদার কাজ করত। খন্দকার আল মঈন বলেন, আমিনুল জাল নোট তৈরির সার্বিক বিষয়ে দক্ষ হওয়ায় সে নিজেই এই চক্রটি পরিচালনা করত এবং সে নিজে ল্যাপটপ, প্রিন্টার, পেনড্রাইভ, কাগজ, টিস্যু পেপার ও প্রিন্টারের কালিসহ অন্যান্য সরঞ্জামাদি ক্রয় করে।

আমিনুল জাল নোট প্রিন্টিং করে দিদারকে দিতো এবং দিদার চক্রের অপর সদস্য সুজনকে সাথে নিয়ে জাল নোট কাটিং ও বান্ডিল করত। তিনি বলেন, চক্রটি প্রতিদিন দুই থেকে তিন লাখ টাকা মূল্যমানের জাল নোট তৈরি করত। তারা তাদের ফেইসবুক গ্রুপ হতে কমেন্ট দেখে তাদের সাথে মেসেঞ্জারে চ্যাটিং এর মাধ্যমে ক্লায়েন্ট তৈরি করে সুবিধাজনক স্থানে জাল নোটগুলো সরবরাহ করত।

তিনি বলেন, তারা এক লাখ টাকা মূল্যের জাল নোট ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকার বিনিময়ে বিক্রি করত। খন্দকার আল মঈন বলেন, আমিনুল রাজধানীর একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে ডিজাইনার হিসেবে কাজ করে। উক্ত পেশার আড়ালে সে অনলাইনে জাল নোট তৈরির সার্বিক বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে।

পরবর্তীতে সে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন গ্রুপের মাধ্যমে তার অন্যান্য সহযোগীদের সাথে পরিচয় হলে কম সময়ে অল্প পুঁজিতে অধিক লাভের আশায় তাদের সাথে জাল নোট তৈরি ও সরবরাহের একটি চক্র গড়ে তোলে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এই জালনোট ‘বাস্তব’ করার জন্য জালনোটে তৈরি করা পর ১০ থেকে ১৫ দিন রেখে দিতো; যাকে মানুষ বুঝতে না পারে এটা জাল টাকা।

তবে কোন এক পর্যায়ে কারো না কারো কাছে ধরা পড়ে যায় এসব জালনোট বলেন মঈন। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


ফেসবুকে আমরা