মঙ্গলবার (২২ আগস্ট) বিকালে তেজগাঁও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের ভবনে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী সাংগঠনিক জেলাসমূহের নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আগামী ২ সেপ্টেম্বর ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হবে। সে দিন ঢাকার জনসমুদ্রের স্রোত দেখার অপেক্ষার কথা জানিয়ে সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, এদিন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি জনসমুদ্রে রূপ নেবে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আগামী ২ সেপ্টেম্বর ঢাকার জনসমুদ্রের স্রোত দেখার অপেক্ষায় আছি। আওয়ামী লীগ আদর্শ পাতাকাবাহী সংগঠন। আমরা একাত্তরের সন্তান; ৭৫ এর সন্তান; তিন নভেম্বরের সন্তান; একুশ আগস্টের সন্তান।
মন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা কঠিন ঐক্য নিয়ে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসী ও সাম্প্রদায়িকতাকে রুখে দেবে। এ দেশ পাকিস্তানের বন্ধুদের জন্য নয়, এ দেশ সাম্প্রদায়িকদের জন্য নয়, এ দেশ অর্থ পাচারকারীদের নয়। মুচলেকা দিয়ে পালিয়ে যাওয়া তারেককে নেতা বানাবে না বাংলাদেশের জনগণ।
মির্জা ফখরুলকে উদ্দেশ্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, আপনারা গণতন্ত্রের কথা বলেন, সেই দিন কোথায় ছিল গণতন্ত্র? ২০০১ সালে অস্বাভাবিক সরকার যখন গদিতে বসেই আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী উপর অত্যাচার শুরু করেছিল। আপনি এখন বলেন, সরকারি দল নাটক সাজিয়েছে।
সভায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক, লে. কর্নেল (অব) ফারুক খান, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন নাহার চাপা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।