নিজস্ব প্রতিবেদক: সম্পত্তি ভাগ করে না দেয়ায় মুক্তিযোদ্ধা বাবাকে হত্যার পর ডাকাতির নাটক সাজায় একমাত্র ছেলে এইচ এম মাসুদ। বাবাকে হত্যা করতে অটো চালক রুবেলের সাথে পাঁচ লাখ টাকার চুক্তিও করে মাসুদ। অবশেষে গ্রেপ্তারের পর মুখ খুললেন অটো চালক রুবেল।সম্পত্তি ভাগ করে না দেয়ায় মুক্তিযোদ্ধা বাবাকে হত্যার পর ডাকাতির নাটক সাজায় একমাত্র ছেলে এইচ এম মাসুদ। বাবাকে হত্যা করতে অটো চালক রুবেলের সাথে পাঁচ লাখ টাকার চুক্তিও করে মাসুদ। অবশেষে গ্রেপ্তারের পর মুখ খুললেন অটো চালক রুবেল।

রবিবার দুপুর ১২টায় রাজধানীর ধানমন্ডিতে পিবিআই সদরদপ্তরে রুবেলকে গ্রেপ্তারের পর এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পিবিআই নারায়ণগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম।
রবিবার দুপুর ১২টায় রাজধানীর ধানমন্ডিতে পিবিআই সদরদপ্তরে রুবেলকে গ্রেপ্তারের পর এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পিবিআই নারায়ণগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম।

সংবাদ সম্মেলনে নারায়ণগঞ্জের পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার বলেন, মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হালিমের দুই মেয়ে ও এক ছেলে। দুই মেয়েকে সম্পত্তির ভাগ দেওয়ার কথা শুনেই বাবাকে হত্যার পরিকল্পনা করে একমাত্র ছেলে এইচএম মাসুদ । এজন্য পাঁচ লাখ টাকা চুক্তিতে এক অটো ড্রাইভার মো. রুবেলকে যুক্ত করেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী শ্বাসরোধ করে বাবাকে হত্যাও করেন। তবে সেই হত্যাকাণ্ডকে ডাকাতির নাটক সাজান ছেলে মাসুদ।

সংবাদ সম্মেলনে নারায়ণগঞ্জের পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার বলেন, মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হালিমের দুই মেয়ে ও এক ছেলে। দুই মেয়েকে সম্পত্তির ভাগ দেওয়ার কথা শুনেই বাবাকে হত্যার পরিকল্পনা করে একমাত্র ছেলে এইচএম মাসুদ । এজন্য পাঁচ লাখ টাকা চুক্তিতে এক অটো ড্রাইভার মো. রুবেলকে যুক্ত করেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী শ্বাসরোধ করে বাবাকে হত্যাও করেন। তবে সেই হত্যাকাণ্ডকে ডাকাতির নাটক সাজান ছেলে মাসুদ।
মনিরুল ইসলাম বলেন, মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হালিমের দুই মেয়ে ও এক ছেলে। ব্যাংক থেকে ৩০ লাখ টাকা তোলেন তিনি। সেই টাকা থেকে দুই মেয়েকে ১০ লাখ টাকা দেওয়ার কথা ছেলেকে জানান আব্দুল হালিম। এছাড়া আব্দুল হালিম তার সম্পত্তির ভাগও দিতে চান দুই মেয়েকে। এতেই মুক্তিযোদ্ধা বাবা আব্দুল হালিমকে হত্যার পরিকল্পনা করে মাসুদ। এই পরিকল্পনায় যুক্ত করেন পরিবারের পূর্বপরিচিত অটো ড্রাইভার মো. রোবেলকে।

মনিরুল ইসলাম বলেন, মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হালিমের দুই মেয়ে ও এক ছেলে। ব্যাংক থেকে ৩০ লাখ টাকা তোলেন তিনি। সেই টাকা থেকে দুই মেয়েকে ১০ লাখ টাকা দেওয়ার কথা ছেলেকে জানান আব্দুল হালিম। এছাড়া আব্দুল হালিম তার সম্পত্তির ভাগও দিতে চান দুই মেয়েকে। এতেই মুক্তিযোদ্ধা বাবা আব্দুল হালিমকে হত্যার পরিকল্পনা করে মাসুদ। এই পরিকল্পনায় যুক্ত করেন পরিবারের পূর্বপরিচিত অটো ড্রাইভার মো. রোবেলকে।

সংবাদ সম্মেলনে নারায়ণগঞ্জের পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার বলেন, ‘রুবেল মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হালিমের পরিবারের পূর্বপরিচিত। তিনি পরিবারটির বিভিন্ন কাজকর্ম করে বিশ্বস্ততা অর্জন করেন। ঘটনার দিন মাসুদ রুবেলকে ফোন দিয়ে দ্রুত তাদের বাড়িতে যেতে বলেন। রাতে ফোন পেয়ে রুবেল বাসায় প্রবেশ করে। বাসার দ্বিতীয় তলায় যেখানে মাসুদ এবং তার বাবা বসবাস করে সেখানে গিয়ে পূর্ব থেকেই অবস্থান নেয়। রাতে মাসুদের বাবা আব্দুল হালিম ঘুমিয়ে পড়লে তারা উভয়ই তার রুমে প্রবেশ করে।’

সংবাদ সম্মেলনে নারায়ণগঞ্জের পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার বলেন, ‘রুবেল মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হালিমের পরিবারের পূর্বপরিচিত। তিনি পরিবারটির বিভিন্ন কাজকর্ম করে বিশ্বস্ততা অর্জন করেন। ঘটনার দিন মাসুদ রুবেলকে ফোন দিয়ে দ্রুত তাদের বাড়িতে যেতে বলেন। রাতে ফোন পেয়ে রুবেল বাসায় প্রবেশ করে। বাসার দ্বিতীয় তলায় যেখানে মাসুদ এবং তার বাবা বসবাস করে সেখানে গিয়ে পূর্ব থেকেই অবস্থান নেয়। রাতে মাসুদের বাবা আব্দুল হালিম ঘুমিয়ে পড়লে তারা উভয়ই তার রুমে প্রবেশ করে।’

সংবাদ সম্মেলনে মনিরুল ইসলাম বলেন, তারা প্রথমে বিছানার মশারি খুলে, ছেলে মাসুদ তার বাবার হাত পা চেপে ধরে এবং রুবেল তার দুই হাত দিয়ে আব্দুল হালিমের গলা চেপে ধরে। এতে হালিম চিৎকার দিলে রুবেল বালিশ দিয়ে তার মুখ চেপে শ্বাসরোধ করে মৃত্যু নিশ্চিত করে। মারা যাওয়ার পর তার ছেলে মাসুদ তার ঘরে থাকা ডিজিটাল ব্লাড প্রেসার মাপার যন্ত্র দিয়ে ব্লাড প্রেসার মেপে মৃত্যু হয়েছে কি না তা নিশ্চিত হন। পরে আলমারি থেকে পাঁচ লাখ টাকা এবং তাদের বাসার সিসি টিভি ক্যামেরার ডিবিআর বক্স বাইরে ফেলে দেওয়ার জন্য রুবেলকে দেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে মনিরুল ইসলাম বলেন, তারা প্রথমে বিছানার মশারি খুলে, ছেলে মাসুদ তার বাবার হাত পা চেপে ধরে এবং রুবেল তার দুই হাত দিয়ে আব্দুল হালিমের গলা চেপে ধরে। এতে হালিম চিৎকার দিলে রুবেল বালিশ দিয়ে তার মুখ চেপে শ্বাসরোধ করে মৃত্যু নিশ্চিত করে। মারা যাওয়ার পর তার ছেলে মাসুদ তার ঘরে থাকা ডিজিটাল ব্লাড প্রেসার মাপার যন্ত্র দিয়ে ব্লাড প্রেসার মেপে মৃত্যু হয়েছে কি না তা নিশ্চিত হন। পরে আলমারি থেকে পাঁচ লাখ টাকা এবং তাদের বাসার সিসি টিভি ক্যামেরার ডিবিআর বক্স বাইরে ফেলে দেওয়ার জন্য রুবেলকে দেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে নারায়ণগঞ্জের পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার বলেন, ‘তারা পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটিকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার জন্য ডাকাতির নাটক সাজাতে আসামি রুবেল নিহতের ছেলে মাসুদাকে পাটের রশি দিয়ে হাত-পা এবং গামছা দিয়ে মুখ বেধে ফ্লোরে ফেলে রাখে। আর বাসা থেকে টাকা এবং সিসি টিভি ক্যামেরার ডিবিআর বক্স নিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। এই ঘটনার পর আশপাশের মানুষকে ডাকাতরা তাকে বেঁধে তার বাবাকে হত্যা করেছে বলে জানায় মাসুদ। পরদিন রুবেলকে পলাতক থাকার কথাও বলে মাসুদ।’

সংবাদ সম্মেলনে নারায়ণগঞ্জের পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার বলেন, ‘তারা পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটিকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার জন্য ডাকাতির নাটক সাজাতে আসামি রুবেল নিহতের ছেলে মাসুদাকে পাটের রশি দিয়ে হাত-পা এবং গামছা দিয়ে মুখ বেধে ফ্লোরে ফেলে রাখে। আর বাসা থেকে টাকা এবং সিসি টিভি ক্যামেরার ডিবিআর বক্স নিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। এই ঘটনার পর আশপাশের মানুষকে ডাকাতরা তাকে বেঁধে তার বাবাকে হত্যা করেছে বলে জানায় মাসুদ। পরদিন রুবেলকে পলাতক থাকার কথাও বলে মাসুদ।’

সংবাদ সম্মেলনে মনিরুল ইসলাম বলেন, ঘটনার পর পলাতক থাকেন মো. রুবেল। ঘটনার প্রাথমিক তদন্তের পর গতকাল শনিবার রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায় তার বোনের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই ঘটনায় জড়িত অপর আসামি মাসুদকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। এছাড়া এই ঘটনায় অন্য কেউ জড়িত আছে কিনা সেটাও ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে বলেও জানান মনিরুল ইসলাম।

সংবাদ সম্মেলনে মনিরুল ইসলাম বলেন, ঘটনার পর পলাতক থাকেন মো. রুবেল। ঘটনার প্রাথমিক তদন্তের পর গতকাল শনিবার রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায় তার বোনের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই ঘটনায় জড়িত অপর আসামি মাসুদকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। এছাড়া এই ঘটনায় অন্য কেউ জড়িত আছে কিনা সেটাও ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে বলেও জানান মনিরুল ইসলাম।