" /> সুইস ব্যাংকের একটা শাখা বাংলাদেশের থাকলে এই টাকা পাচার হতো না: নজরুল ইসলাম খান – নাগরিক দৃষ্টি টেলিভিশন
শুক্রবার, ৩১ মার্চ ২০২৩, ১২:৫১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
ব্রাজিলে ফিরছেন বলসনারো ঈদের আগে ও পরে ৩ দিন সাধারণ ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান ফেরিতে পারাপার বন্ধ থাকবে অটিজমে বিশেষ অবদান রাখায় সম্মাননা পাচ্ছে ১৩ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান প্রথম আলোর মিথ্যাচার এবং ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে যুব মহিলা লীগের বিক্ষোভ সমাবেশ জিয়াউর রহমান অনুপ্রবেশকারী হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন : মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী এবার আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশের মিশনে বাংলাদেশ বার্নিকাটের গাড়িবহরে হামলার মামলায় অধিকতর তদন্ত প্রতিবেদন ৭ মে বার্সেলোনার প্রস্তাবের অপেক্ষায় মেসি : রিপোর্ট নীলফামারীতে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ১৫ নারী পেলেন সেলাই মেশিন বাংলাদেশ-ভিয়েতনাম অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারে প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ

সুইস ব্যাংকের একটা শাখা বাংলাদেশের থাকলে এই টাকা পাচার হতো না: নজরুল ইসলাম খান

WhatsApp Image 2023 01 21 at 14.03.47 min 1

গত ১৪ বছরে হাজার হাজার কোটি টাকা কারা পাচার করলো, সুইস ব্যাংকের একটা শাখা বাংলাদেশের থাকলে এই টাকা পাচার হতো না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান।

শনিবার ( ২১ জানুয়ারি)ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি সাগর রুনি মিলনায়তনে জিয়া পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে “শহীদ জিয়ার কর্মময় জীবন” আলোচনা সভায় তিনি এই কথা বলেন।

নজরুল ইসলাম খান বলেন,গত ১৪ বছরে হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে। যাহার হিসাব নাই,এসব কাদের টাকা? এই টাকা কারা পাচার করলো?বিভিন্ন পাচারের রিপোর্ট প্রকাশ হয়েছে, ব্যাংকের একটা শাখা বাংলাদেশের থাকলে এই টাকা পাচার হতো না, দেশের রিজার্ভের ঘাটতি থাকতো না, তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন,এই টাকা কারা পাচার করলো? সে বিষয়েতো সরকার কোনো খোঁজ নিচ্ছেন না। কারণ তাহার এই প্রাচারের সঙ্গে জড়িত,গত কয়েক বছর ধরে সুইস ব্যাংকে টাকা পাচার, বেগম পাড়ার কথা শুনছি। আগে কখনো সুইস ব্যাংকে টাকার কথা, সেকেন্ড হোমের কথা, বেগম পাড়ার কথা শুনিনি ,সেসব রাজনীতিবিদ, কারা সে সব ব্যবসায়ী, তা জানার অধিকার বাংলাদেশের মানুষের রয়েছে। কিন্তু সরকার এসব তথ্য জানাবে না। কারণ ,এসব লোক আওয়ামী লীগের। সরকার তাদের কাছ থেকে সুবিধা নেয় বলেই কিছু প্রকাশ করতে চায় না।

তিনি বলেন,গত ১৪ বছরে বাজেটে বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি ব্যয় করা হয়েছে,, তাহলে এখন বিদ্যুৎ ঘাটতি কেন? প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, প্রয়োজনের দ্বিগুণ বিদ্যুৎ আমাদের উৎপাদনের ক্ষমতা রয়েছে। আমাদের উৎপাদন ক্ষমতা এত বেশি হলে বেশি টাকা দিয়ে কুইক রেন্টালের চুক্তি বারবার বাড়ানো হচ্ছে কেন? কুইক রেন্টালের নামে প্রতি বছর হাজার হাজার কোটি টাকা জনগণের পকেট থেকে কিছু ব্যক্তিকে দেওয়া হচ্ছে। শুধু শুধুই কী দেওয়া হচ্ছে, নাকি সেই টাকার ভাগ বিভিন্ন জায়গায় যাচ্ছে। না গেলে অপ্রয়োজনীয় এই খাতে কেন টাকা ব্যয় করা হচ্ছে?

তিনি আরো বলেন,দলীয় নেতাকর্মীদের গ্রেফতার প্রসঙ্গে নজরুল ইসলাম খান বলেন, নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করে আন্দোলন বন্ধ করা যায় না, তা আপনারা ভালো করেই জানেন। আজ একটি নির্বাচন দিয়ে দেখুন না, কীভাবে আপনারা বিএনপির কাছে হেরে যান দেখবেন।

উক্ত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন জিয়া পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ডা. আবদুল কুদ্দুস প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব এডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল,প্রফেসর ড. জিকে এম মোস্তাফিজুর রহমান ,প্রফেসর ড. ওবায়দুল ইসলাম ,প্রফেসর ড. আবু জাফর খান সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


ফেসবুকে আমরা