প্রধানমন্ত্রী প্যারিস চুক্তি পূর্ণ বাস্তবায়নে কাজ করছে - নাগরিক দৃষ্টি টেলিভিশন " /> প্রধানমন্ত্রী প্যারিস চুক্তি পূর্ণ বাস্তবায়নে কাজ করছে - নাগরিক দৃষ্টি টেলিভিশন
বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৫:৫২ অপরাহ্ন
নিউজ বোর্ড :
ফের আলোচনা ,ভারত-কানাডা উত্তেজনা আরও এক দেশে নির্বাচনের আগে ভিসা বিধিনিষেধ যুক্তরাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন আজ নির্বাচন ২৯ জানুয়ারির মধ্যে,না হলে অরাজকতা-ইসি আলমগীর স্বর্ণের ভরি লাখের নিচে নামল ৮ মাসে ধর্ষণের শিকার ৪৯৩ শিশু, গণধর্ষণ ৭২ ৪১ কোটি টাকা পাচারপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা জাকিরের পাসপোর্ট আদালতে জমার নির্দেশ বাংলাদেশ সফরে আসছেন সৌদি যুবরাজ নেত্রকোনায় বিএনপি নেতা কারাগারে প্রধানমন্ত্রীকে হুমকি ফুলবাড়ীতে ২০২৩ সালের সৈয়দ শামসুল হক শিশুসাহিত্য পুরস্কার রাষ্ট্রপতি পাবনায় পৌঁছেছেন বরং আরও শক্তিশালী হয়েছে বিএনপি, ভিসানীতি নিয়ে মির্জা ফখরুল বৃহস্পতিবার থেকে ৩ দিনের ছুটিতে দেশ বিআইডব্লিউটিএ প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে ২৮ সেপ্টেম্বর নৌকা বাইচ করবে নারী আইনজীবীদের হুঁশিয়ারি খালেদা জিয়াকে বিদেশ পাঠাতে মশাল হাতে দেশকে এগিয়ে নিচ্ছেন শেখ হাসিনা:শ ম রেজাউল করিম ট্রাম্পের ব্যবসা বন্ধের পথে নিউ ইয়র্কে যুক্তরাষ্ট্র যেসব দেশের গণমাধ্যমের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বর-কনেসহ শতাধিক নিহত,ইরাকে বিয়ের অনুষ্ঠানে অগ্নিকাণ্ডে শান্ত আরও একটি সুসংবাদ পেলেন
নোটিশ বোর্ড :
জরুরি ঘোষণাঃ আমাদের আই টি বিভাগের কারিগরি উন্নয়ন এর কাজ চলছে! এতে প্রচারে বিঘ্ন ঘটতে পারে সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখিত। #Ndtvbdnewsroom “জরুরী আবশ্যক”বেসরকারী অনলাইন টেলিভিশন চ্যানেল ” নাগরিক দৃষ্টি টেলিভিশন ” এনডিটিভি তে এ উপস্থাপক উপস্থাপিকা, ভয়েস আটির্স,অফিস সহকারী পুরুষ – মহিলা এসএসসি,এইচএসসি,স্নাতক,ছবি সহ আবেদন করতে হবে এই মেইলে hr@ndtvbd.com * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * নাগরিক সাংবাদিকতার পথে ,আপনি হতে পারেন নাগরিক সাংবাদিক, দেরি না করে এখনি পাঠিয়ে দিন আপনার ছবি সহ বায়োডাটা এই মেইলে hr@ndtvbd.com, আপনারা যদি কোন সংবাদ বা নিউজ ক্লিপ পাঠাতে চান তাহলে এই মেইলে পাঠাতে পারেন news@ndtvbd.com– Head Of News–* পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার

প্রধানমন্ত্রী প্যারিস চুক্তি পূর্ণ বাস্তবায়নে কাজ করছে

5 / 100

তিনি বলেন, আমরা পরিবেশ আদালত আইন- ২০১০, বিপজ্জনক জাহাজ ভাঙার বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা- ২০১১ এবং ২০১৪ সালে একটি সংশোধিত ও পরিমার্জিত ওজোন স্তর ক্ষয়কারী দ্রব্য (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা প্রণয়ন করেছি। জাতীয় পরিবেশ নীতি- ২০১৮, ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) (সংশোধন) আইন- ২০১৯ এবং বিশুদ্ধ বায়ু আইনের খসড়া প্রস্তুত করেছি।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, গ্রিন-হাউজ গ্যাস নির্গমন বন্ধে প্যারিস চুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়নে সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে

PM1725x4

তিনি আরও বলেন, আমরা দেশে ব্যাপক হারে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছি। সম্প্রতি ঢাকায় গ্লোবাল সেন্টার অন অ্যাডাপ্টটেশনের (জিসিএ) দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক অফিস চালু করেছি।

শুক্রবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ‘বিশ্ব ওজোন দিবস ২০২২’ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।

সরকারপ্রধান বলেন, সূর্য থেকে নিঃসরিত অতিবেগুনী রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাবে মানব দেহে চর্ম-ক্যান্সার, চোখের ছানিসহ অন্যান্য প্রাণী, উদ্ভিদ, শস্য ও বাস্তুসংস্থানকে বিবিধ বিরূপ প্রতিক্রিয়া থেকে ওজোন স্তর সুরক্ষা দেয়। ওজোন স্তর সুরক্ষার জন্য ভিয়েনা কনভেনশনের আওতায় ১৯৮৭ সালে মন্ট্রিল প্রটোকল গৃহীত হয়। ফলে বিগত ৩৫ বছরে পৃথিবীর সব রাষ্ট্রের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ক্ষয়িষ্ণু ওজোন স্তর ধীরে ধীরে পুনর্গঠন হতে শুরু করেছে। সূর্যালোক মানুষসহ পৃথিবীর সব জীবের জন্য নিরাপদ হচ্ছে।

এই সাফল্যের ধারাবাহিকতায় বিশ্ব ওজোন দিবসে এবারের প্রতিপাদ্য ‘পঁয়ত্রিশে মন্ট্রিল প্রটোকল জীবন রক্ষায় অঙ্গীকার অবিচল’ অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক ও সময়োপযোগী হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় অত্যন্ত সংবেদনশীল ছিলেন। স্বাধীন বাংলাদেশ সৃষ্টির পর তিনি অন্যান্য গুরুদায়িত্ব পালনের পাশাপাশি দেশব্যাপী বনায়ন ও উপকূলীয় সবুজ বেষ্টনী সৃষ্টিতে মনোনিবেশ করেছিলেন।

আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ১৯৯৬ সালে সরকার গঠনের পর আমরা মন্ট্রিল প্রটোকল যথাযথভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলাম। ১৯৯৭ সালে বায়ু দূষণ ও ওজোন স্তর ক্ষতিকারক গ্যাসের উৎপাদন ও ব্যবহার রোধে বায়ুর মানমাত্রা নির্ধারণ করে পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা প্রণয়ন এবং এর বাস্তবায়ন শুরু করেছিলাম।

তিনি বলেন, ২০০৮ সাল থেকে পরপর তিন দফা সরকার গঠনের ফলে আমরা ওজোন স্তর পুনর্গঠনে নানামুখী কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করি। আমরা ইতোমধ্যে দেশে এইচসিএফসি, হ্যালন, মিথাইলক্লোরোফরম, মিথাইল ব্রোমাইড ইত্যাদি ওজোন স্তর ক্ষয়কারী দ্রব্যের ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছি। ২০০৯ সালে আমাদের নিজস্ব তহবিল থেকে ৪৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করেছি। ২০১০ সাল থেকে প্রতি বছর জিডিপি’র ১ শতাংশ বা ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সমতুল্য অর্থ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সঙ্গে অভিযোজনের উদ্দেশে ব্যয় করছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার ২০২০ সালের ৮ জুন মন্ট্রিল প্রটোকলের কিগালি সংশোধনীতে অনুস্বাক্ষর করে ব্যবহার হ্রাসের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। মন্ট্রিল প্রটোকল সফলভাবে বাস্তবায়নের স্বীকৃতিস্বরূপ জাতিসংঘ পরিবেশ কর্মসূচি ও ওজোন সচিবালয় ২০১২, ২০১৭ এবং ২০১৯ সালে বাংলাদেশকে প্রশংসামূলক সনদপত্র প্রদান করেছে। এটি অমাদের সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জন এবং অনুপ্রেরণা।

এছাড়া, ওজোন স্তর ক্ষয়কারী হিসেবে চিহ্নিত দ্রব্য এইচসিএফসি-এর ব্যবহার ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারির মধ্যে ৬৭ দশমিক ৫০ শতাংশ হ্রাসে এইচপিএমপি স্টেজ-২ বাস্তবায়ন করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বায়ুমণ্ডলের ওজোন স্তর সুরক্ষায় সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি খাতকেও এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


ফেসবুকে আমরা