দেশে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সরকার কাজ করছে : প্রধানমন্ত্রী - নাগরিক দৃষ্টি টেলিভিশন " /> দেশে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সরকার কাজ করছে : প্রধানমন্ত্রী - নাগরিক দৃষ্টি টেলিভিশন
শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:৪৬ পূর্বাহ্ন
নিউজ বোর্ড :
ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়ংকর নারী কে, পুরুষ হত্যা করা যাদের নেশা ছিলো? জাহেলী যুগে দাস-দাসীদের অবস্থা কেমন ছিল? মালদ্বীপে কেক কেটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭’তম জন্মদিন পালন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জয়ার অনুপ্রেরণা সজীব ওয়াজেদ ভার্জিনিয়ায় মায়ের জন্মদিন উদযাপন করেছেন সততার সঙ্গে দেশের ভাবমূর্তি জোরদারে কাজ করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী ইউরেনিয়ামের প্রথম চালান পৌঁছেছে রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্রে ভয় দেখান ফখরুল,নিষেধাজ্ঞা দেয় ওয়াশিংটন: ওবায়দুল কাদের নারীর নিরাপত্তা থাকবে না আ.লীগ ফের ক্ষমতায় এলে: ফখরুল খালেদা জিয়া ফের সিসিইউতে সেমিফাইনালেই হেরে গেছে বিএনপি: তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বাংলাদেশে প্রয়োজন অনুসারে যে কাউকেই নিষেধাজ্ঞা দেবে যুক্তরাষ্ট্র বোমা বিস্ফোরণে পাকিস্তানে নিহত ৫২ বাংলাদেশের অধিনায়ক মিরাজ ,সাকিব নয় সাকিবকে নিয়ে বড় দুঃসংবাদ বিশ্বকাপে মিরপুরে ছুরিসহ ৩ ছিনতাইকারী গ্রেফতার বমি করে সব ছিনিয়ে নেয় তারা! নওগাঁ জমি-জমা নিয়ে পৃথক দু’ স্থানে সংঘর্ষ মাশরাফি মনে করিয়ে দিলেন ,প্রধানমন্ত্রী চেয়েছিলেন তামিম যেন খেলে নিজের ছেলের শুক্রাণুতে “মা” হলেন স্প্যানিশ অভিনেত্রী আনা ওবরেগনের বারবার ব্যর্থ হয়েছে,বাঙালী সংস্কৃতির চেতনাকে রুখে দেবার চেষ্টাকারীরা ’রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন
নোটিশ বোর্ড :
জরুরি ঘোষণাঃ আমাদের আই টি বিভাগের কারিগরি উন্নয়ন এর কাজ চলছে! এতে প্রচারে বিঘ্ন ঘটতে পারে সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখিত। #Ndtvbdnewsroom “জরুরী আবশ্যক”বেসরকারী অনলাইন টেলিভিশন চ্যানেল ” নাগরিক দৃষ্টি টেলিভিশন ” এনডিটিভি তে এ উপস্থাপক উপস্থাপিকা, ভয়েস আটির্স,অফিস সহকারী পুরুষ – মহিলা এসএসসি,এইচএসসি,স্নাতক,ছবি সহ আবেদন করতে হবে এই মেইলে hr@ndtvbd.com * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * নাগরিক সাংবাদিকতার পথে ,আপনি হতে পারেন নাগরিক সাংবাদিক, দেরি না করে এখনি পাঠিয়ে দিন আপনার ছবি সহ বায়োডাটা এই মেইলে hr@ndtvbd.com, আপনারা যদি কোন সংবাদ বা নিউজ ক্লিপ পাঠাতে চান তাহলে এই মেইলে পাঠাতে পারেন news@ndtvbd.com– Head Of News–* পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার * পরিক্ষামুলক সস্প্রচার

দেশে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সরকার কাজ করছে : প্রধানমন্ত্রী

image 56872 1662278266

9 / 100

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তাঁর সরকার দেশে উন্নয়নের অদম্য গতিকে অব্যাহত রাখতে চায়। সেজন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করে একটি সমন্বিত যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা জানি যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি একটি দেশের অগ্রগতির জন্য অপরিহার্য। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে আমরা এই বিষয়গুলো মাথায় রেখে কাজ করে যাচ্ছি।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সকালে পিরোজপুরের বেকুটিয়ায় কচা নদীর ওপর বহুল আলোচিত ১,৪৯৩ মিটার ‘বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব ৮ম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু’ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভাষণে এ কথা বলেন।
তিনি তাঁর কার্যালয়ের চামেলী হল থেকে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠানে যুক্ত হয়ে বলেন, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি নিশ্চিত করতে এবং জনসাধারণের বিশেষ করে তৃণমূলের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করে যাচ্ছে।
দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে তাঁর সরকারের উদ্যোগের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দিয়ে তিনি বলেন, আমরা চাই দেশের উন্নয়নের গতি অব্যাহত থাকুক।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ দীর্ঘদিন ধরে বঞ্চিত ছিল। কারণ তাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অনেক খরস্্েরাতা বড় বড় নদী পাড়ি দিয়ে জীবিকা ও চিকিৎসার জন্য রাজধানীতে আসতে হোত।
তিনি বলেন, আমি ’৯৬ সালে বরিশালের সঙ্গে ঢাকার যোগাযোগের জন্য শিকারপুর-দোয়ারিকা সেতু নির্মাণ করে দেই এবং কীর্ত্তনখোলার ওপর ব্রীজ নির্মাণের কাজ হাতে নেই।
শেখ হাসিনা বলেন, গাবখান ব্রীজও তাঁর সরকারেই করা। পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নেও একের পর এক সেতু তাঁর সরকার করে দিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, পিরোজপুরের বেকুটিয়ায় কচা নদীর উপর বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব অষ্টম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু উদ্বোধনের ফলে ঢাকার সঙ্গে পিরোজপুরের সরাসরি যোগাযোগ স্থাপিত হয়েছে।

image 56872 1662278266
তিনি বলেন, জনগণ পিরোজপুরের তাজা পেয়ারা এবং আমড়া রাজধানীতে বসেই পাবে। এই অঞ্চলের শীতল পাটিও বিখ্যাত। জেলার বাসিন্দারা অন্যান্যদের পাশাপাশি খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্প স্থাপন করতে পারে যা জেলা ও অঞ্চলের আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তনে ব্যাপক অবদান রাখবে।
২০১৮ সালের ১ নভেম্বর সেতুটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। সড়ক ও জনপথ বিভাগ ৮৯৪.০৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব ৮ম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু’ নির্মাণ করে।
চীন সরকার সেতুটির জন্য প্রকল্প সহায়তা হিসেবে ৬৫৪ দশমিক ৮০ কোটি এবং বাংলাদেশ সরকার ২৩৯ দশমিক ৮০ কোটি টাকা ব্যয় করেছে ।
সেতুটি কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত, পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর, মংলা সমুদ্র বন্দর এবং দেশের বৃহত্তম স্থলবন্দর বেনাপোলের মধ্যে সরাসরি সড়ক যোগাযোগ স্থাপনে সহায়তা করবে।
অনুষ্ঠানে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং বাংলাদেশে চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং বক্তৃতা করেন। সড়ক পরিবহন ও সহাসড়ক বিভাগের সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নূরী অনুষ্ঠানে একটি পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন করেন। প্রকল্পের ওপর একটি ভিডিও চিত্রও অনুষ্ঠানে প্রদর্শিত হয়। প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন।
এ উপলক্ষ্যে বঙ্গমাতা সেতু এলাকায় পশ্চিম এবং পূর্বপাড়ে দু’টি সমাবেশের আয়োজন করা হয়। পশ্চিমপাড়ে পিরোজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম ও পূর্বপাড়ে সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী পিরোজপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ার হোসেন মঞ্জু উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী পরে প্রকল্প এলাকার জনগণের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য সরকারের পদক্ষেপের অংশ হিসেবে তাঁরা পায়রা বন্দরের উন্নয়ন করবেন।
তিনি বলেন, অর্থনৈতিক অগ্রগতি বাড়াতে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে আধুনিক পরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তোলাকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে তাঁর সরকার।
তিনি বলেন‘দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ত্বরান্বিত করতে আমরা আধুনিক পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়ন করছি’।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার ৭১৮ কিলোমিটার মহাসড়ককে ৪-লেন বা তার উপরে উন্নীত করার মাধ্যমে সারাদেশে মহাসড়কের মোট দৈর্ঘ্য ২২,০০০ কিলোমিটারে উন্নীত করেছে, পাশাপাশি ৬শ’ কিলোমিটার মহাসড়ককে ৪-লেন বা তার উপরে লেনে পরিণত করার কাজ চলছে।
তিনি বলেন, সরকার ঢাকায় মেট্রোরেল ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্প, গাজীপুর থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার র‌্যাপিড বাস ট্রানজিট, চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তলদেশ দিয়ে বঙ্গবন্ধু টানেল এবং ১০ লেনের টঙ্গী সেতু নির্মাণসহ বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এই প্রকল্পগুলো সম্পন্ন হলে আমাদের অর্থনীতি আরও গতি পাবে।প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে সারাদেশে সড়ক, সেতু ও কালভার্ট নির্মাণের পাশাপাশি খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধিতে গবেষণার ওপর গুরুত্বারোপ করেছে।
তিনি ‘বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব ৮ম বাংলাদেশ চীন-মৈত্রী সেতু’ নির্মাণে সহযোগিতার জন্য সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট সকল মহল এবং চীন সরকারকে তাঁর আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন, জাতির পিতা চেয়েছিলেন একদিকে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন অপরদিকে অর্থনৈতিক কর্মকান্ডকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া, সেদিকে লক্ষ্য রেখেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। যার সুফল আপনারা আজ পাচেছন এবং আমাদের লক্ষ্য দেশকে আরো উন্নয়নের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। কেননা আপনারা নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করাতে সারাদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করে যাওয়াটাকে আমাদের কর্তব্য বলেই মনে করি।
তিনি ২০০১ সালের নির্বাচনের পর বিএনপি-জামায়াতের দেশব্যাপী তান্ডব, অত্যাচার- নির্যাতন, লুটপাট, হত্যা, ধর্ষণ ও অগিসংযোগের প্রসংগও অনুষ্ঠানে স্মরণ করিয়ে দেন এবং বলেন, সেই বিভীষিকাময় স্মৃতি নিশ্চই পিরোজপুর, ভোলা, বরিশাল বরগুণাসহ দক্ষিণাঞ্চলবাসী ভুলে যাননি।
বাংলাদেশের উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা লাভের প্রসংগ টেনে দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, আমি মনে করি বাংলাদেশ আরো সমৃদ্ধি অর্জন করতে পারবে।
দক্ষিণাঞ্চলের পর্যটন শিল্পের বিকাশে সাগর এবং বড় বড় নদীর পাশের যে সব সৌন্দর্যমন্ডিত জায়গা রয়েছে সেগুলোকেও কাজে লাগানোর জন্য তাঁর সরকার পদক্ষেপ গ্রহণ করবে বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, অবহেলিত এই অঞ্চলের আর কোন মানুষ অবহেলিত থাকবে না। তাদের আর্থসামাজিত উন্নতি হবে এবং নিজের পায়ে তারা দাঁড়াবে।
শেখ হাসিনা সারাদেশে উৎপদন বাড়ানোর এবং দেশের যুব সমাজকে উদ্যোক্ত হওয়ায় এগিয়ে আসাতে তাঁর আহবানও পুণর্ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ থাকবে এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদী না থাকে এবং আপনাদের দক্ষিণাঞ্চলের মানুষকে আরো উৎপাদন মুখী হতে হবে। আমাদের গবেষণালব্ধ তরিতরকারি, ফল, মূল ও সবজী এখন সারাবছর উৎপাদিত হয়। সেগুলোর যেন আরো ব্যাপকভাবে উৎপাদন হয়, মৎস সম্পদ উৎপাদন বৃদ্ধি এবং বাজারজাত করারও বড় একটা সুযোগ আপনারা পেয়ে যাচ্ছেন। বিশ^বাজারে পণ্যের দাম এবং পণ্য আমদানী ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় আমাদের নিজেদের ব্যবস্থা নিজেদেরকেই করতে হবে।
তিনি বলেন, আমাদের যুব সমাজকে বলবো চাকরীর পেছনে না ছুটে স্বপ্রণোদিত ব্যবসা-বাণিজ্য আপনাদের গড়ে তুলতে হবে, যাতে করে আপনারাই অপরকে চাকরী দিতে পারেন।
তিনি করোনার পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে সৃষ্ট বিশ^ অর্থনীতির নাজুক অবস্থার উল্লেখ করে সকলকে কৃচ্ছতা সাধন এবং মিতব্যয়ী হবার পরামর্শেরও পুনরোল্লেখ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিদ্যুৎ, পানি জ¦ালানির ব্যবহারে অনেক উন্নত দেশ যেখানে হিমসিম খাচেছ সেখানে আমাদেরও সতর্ক থাকতে হবে। বিদ্যুৎ ও পানির ব্যবহারে সকলকেই সাশ্রয়ী হতে হবে। এতে করে বিল যেমন কম আসবে তেমনি দেশের জন্যও মঙ্গলজনক হবে।
যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ গড়ে তোলার সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে জাতির পিতা বলেছিলেন ‘আমার মাটি আছে, মানুষ আছে তা দিয়েই আমি এই দেশকে গড়ে তুলবো’ সে কথার উল্লেখ করে তিনি বলেন, তিনিও দৃঢ়ভাবেই তা বিশ^াস করেন। এই মাটি ও মানুষ দিয়েই তিনি এদেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নিশ্চত করতে সক্ষম হবেন।
জাতির পিতার কন্যা বলেন, বাংলাদেশকে নিয়ে জাতির পিতার যে চিন্তা চেতানা ও আদর্শ ছিল সেটাই আমাদের চলার পথের পাথেয়। আর আমরা চাই আমাদের এই অগ্রযাত্রা যেন অব্যাহত থাকে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


ফেসবুকে আমরা