সর্বশেষ ফিফা ঠিক করে দিল, এই ৪৮ দলের বিশ্বকাপ ১৬ শহরে হবে। সেই শহরগুলোর নামই ঘোষণা করা হয় বৃহস্পতিবার। যেখানে কানাডার দুই শহরের একটি ভ্যানকুভারের বিসি প্লেস স্টেডিয়াম। আরেকটি টরন্টোর বিএমও ফিল্ড। যেখানে বিসির দর্শক ধারণক্ষমতা ৫৪ হাজারের বেশি। তবে বিএমও ফিল্ডের ধারণক্ষমতা মাত্র ৩০ হাজার। যে কারণে সেটির আসন সংখ্যা বাড়িয়ে ৪৫ হাজারের অধিক করা হবে বলে জানিয়েছে অন্যতম আয়োজক দেশ কানাডা।
২০২৬ বিশ্বকাপে ৩২ দলের পরিবর্তে ৪৮ দল হবে, সেটা আগেই জানা ছিল। আর আয়োজক তালিকার নামও চূড়ান্ত হয় আগে। কানাডা, মেক্সিকো ও যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে ভাগ হয়ে ফয়সালা হবে পরের এই মহাআসরটি। আসছে নভেম্বরে কাতার বিশ্বকাপ। তার আগেই ২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে জল্পনা-কল্পনা। মেগা টুর্নামেন্ট বলেই তো এত তোড়জোড়।
এদিকে, মেক্সিকোর তিনটি শহরের নামের মধ্যে রয়েছে মেক্সিকো সিটির এস্তাদিও আজতেকা, মন্তেরেইর এস্তাদিও বিবিভিএ ও গুয়াদালাহারার এস্তাদিও আকরোন। যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৮৭ হাজার ৫২৩ জন দর্শক ধারণ করতে পারবে মেক্সিকো সিটির নামকরা স্টেডিয়াম এস্তাদিও আজতেকা। বাকি দুই স্টেডিয়ামের আসন বাড়িয়ে নেওয়া হবে। সবচেয়ে বেশি ১১টি ভেন্যু পেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
এগুলো হলো- আটালান্টার মার্সিডিজ বেঞ্চ স্টেডিয়াম, বোস্টনের জিলেট স্টেডিয়াম, ডালাসের এটি অ্যান্ড টি স্টেডিয়াম, হিউস্টনের এনআরজি স্টেডিয়াম, কানসাস সিটির অ্যারোহেড স্টেডিয়াম, লস অ্যাঞ্জেলেসের সোফি স্টেডিয়াম, নিউইয়র্ক সিটির জনপ্রিয় স্টেডিয়াম মেটলাইফ, মিয়ামির হার্ড রক স্টেডিয়াম, ফিলাডেলফিয়ার লিঙ্কন ফিন্যান্সিয়াল স্টেডিয়াম, সান ফ্রান্সিসকোর লিভাইস স্টেডিয়াম ও সিয়াটলের লুমেন ফিল্ড স্টেডিয়াম।