বাণিজ্যিক ফ্লাইটের বদলে কোকাকোলার চার্টার্ড বিমানে নিয়ে আসা হয়েছে সোনায় মোড়ানো ট্রফিটি। এবারের বাংলাদেশ সফরে ৩৬ ঘণ্টা থাকবে বিশ্বকাপ ট্রফি।
বিমানে ট্রফির সঙ্গে এসেছেন ফিফার সাত কর্মকর্তা। তাদের একজন ১৯৯৮ সালে ফ্রান্সের বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য ক্রিশ্চিয়ান কারেম্বু। আরও আছেন ফিফার অফিসিয়াল পার্টনার কোকাকোলার কয়েকজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা।অবশেষে বাংলাদেশে এসে পৌঁছেছে বিশ্বকাপ ফুটবলের ট্রফি। আজ (বুধবার) বেলা ১১টা ২০ মিনিটের দিকে পাকিস্তান থেকে ফিফার চার্টার্ড ফ্লাইটে করে ঢাকায় এসেছে বিশ্ব ফুটবলের মহামূল্যবান ট্রফিটি।
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনসহ নির্বাহী কমিটির সদস্য ও কোকাকোলার কর্মকর্তারা ট্রফিটি গ্রহণ করেন।
আজ বিকেলে রাষ্ট্রপতির বাসভবন ও সন্ধ্যার পর প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে নেওয়ার কথা রয়েছে এই ট্রফি।
এই ট্রফি ঘিরে বুধবার রাতে আয়োজন করা হয়েছে একটি বিশেষ নৈশভোজের। সেখানে উপস্থিত থাকবেন দেশের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা। পরদিন সকালে হোটেল র্যাডিসনে একটি বিশেষ সেশন থাকবে ফুটবল অঙ্গনের জন্য। সেই সেশনের পর বিকেলে রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে কনসার্টে উন্মুক্ত করা হবে ট্রফি।
গতকাল পাকিস্তান ছিল ট্রফি। মূলত ৫১টি দেশে যাবে এ ট্রফি। ঢাকা থেকে ট্রফিটির পরবর্তী গন্তব্য পূর্ব তিমুর।
বাংলাদেশ কখনো বিশ্বকাপ ফুটবলে খেলবে এটা অনেকটা স্বপ্ন। আর বিশ্বকাপ ট্রফি জয় তো আর বড় স্বপ্ন। তাই বিশ্বকাপের ট্রফির এমন সফরই বাংলাদেশের জন্য বড় প্রাপ্তি ও সান্ত্বনা। এর আগে ২০১৩ সালে ট্রফি এসেছিল ঢাকায়।