" />
বুধবার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে কমিশন সভা শেষে এ তথ্য জানান তিনি। আগামী বছরের জানুয়ারি মাসে দেশের জেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা।
দেশে প্রথমবারের মতো জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৮ সালের ২৮ ডিসেম্বর। পার্বত্য তিন জেলা বাদে ৬১টি জেলায় নির্বাচন হয়।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি ডিসেম্বরের মধ্যে সব ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন সম্পন্ন করব। জানুয়ারির দিকে জেলা পরিষদ নির্বাচন করা হবে।
এদিকে একই দিন দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হয়েছে। এসব ইউপিতে ভোটগ্রহণ হবে আগামী ১১ নভেম্বর। এ ধাপে দেশের ৮৪৮টি ইউপিতে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, দ্বিতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ১৭ অক্টোবর। এছাড়া মনোনয়নপত্র বাছাই ২০ অক্টোবর, বাছাইয়ের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল দায়ের ২১ থেকে ২৩ অক্টোবর, আপিল নিষ্পত্তি ২৪ ও ২৫ অক্টোবর, প্রার্থিতা প্রত্যাহার ২৬ অক্টোবর, প্রতীক বরাদ্দ ২৭ অক্টোবর ও ১১ নভেম্বর ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
দ্বিতীয় ধাপের ৮৪৮টি ইউপির মধ্যে ২০টি ইউপিতে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে বলেও জানিয়েছেন ইসি সচিব।
এছাড়া সপ্তম ধাপে ১০ পৌরসভা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ২ নভেম্বর পৌরসভাগুলোতে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন কমিশনের ৮৬তম সভা শেষে ১০ পৌরসভা ভোটের তফসিল ঘোষণা করেন ইসি সচিব হুমায়ুন কবীর খন্দকার।
নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী- সপ্তম ধাপে পৌরসভা নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ৯ অক্টোবর, মনোনয়নপত্র বাছাই ১১ অক্টোবর, বাছাইয়ের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল দায়ের ১২ থেকে ১৪ অক্টোবর, আপিল নিষ্পত্তি ১৬ অক্টোবর, প্রার্থিতা প্রত্যাহার ১৭ অক্টোবর, প্রতীক বরাদ্দ ১৮ অক্টোবর এবং ভোটগ্রহণ ২ নভেম্বর।
এছাড়াও একই দিনে সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ২ নভেম্বর এ আসনে ভোট অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
ndtvbd/news desk