" />
সোমবার সন্ধ্যার দিকে রাজধানীর একটি বাসা থেকে তাদের আটক করা হয় বলে পুলিশের গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান জানিয়েছেন।
জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারসহ দলটির নয়জন নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রদ্রোহের ষড়যন্ত্র এবং দেশকে অস্থিতিশীল করতে তারা গোপন বৈঠকে মিলিত হয়েছিল এমন খবর পেয়ে আমরা সেখানে অভিযান চালিয়ে তাদের নয়জনকে আটক করি। এর মধ্যে রয়েছেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান ও হামিদুর রহমান আজাদ।
আটক অন্যরা হলেন- জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য আবদুর রব, অধ্যক্ষ ইজ্জত উল্লাহ ও মোবারক হোসাইন এবং ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ইয়াসিন আরাফাত।
সোমবার রাত ৮টার দিকে জামায়াতে ইসলামীর এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে দলীয় নেতাদের গ্রেফতারে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে তাদের মুক্তির আহ্বান জানান দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী একটি নিয়মতান্ত্রিক ও গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। দেশে বিদ্যমান ভয়াবহ করোনা পরিস্থিতিতে জামায়াত জনগণের পাশে থেকে সেবা করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। জামায়াতের নিয়মিত কাজের অংশ হিসেবে ৬ সেপ্টেম্বর বিকেলে সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ারের সভাপতিত্বে এক বৈঠকের আয়োজন করা হয়। দলটির দাবি ওই বৈঠক থেকে তাদের দলের সাতজন কেন্দ্রীয় নেতাসহ ১০ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
ndtvbd/news Desk